আমাদের ভাড়াটে করিম সাহেবের মেয়ের বিয়ে। নিচতলার পুরোটা জুড়ে তাই সাজ সাজ রব। অতিথি আর হাক ডাক। বিরক্তির একশেষ। আমি সবে অনার্সে ভর্তি হয়েছি তখন। পড়াশুনা তেমন একটা নাই। সারাদিন ক্যাম্পাসে আড্ডা দিয়ে, সন্ধেটা আজিজ মার্কেটে চাপা দিয়ে রাতে বাড়ি ফিরি। বাসায় কেবল মা থাকেন। বাবা বহুদিন ধরে ইউএস প্রবাসী। সুতরাং খবরদারির কেউ নেই। সেই সুযোগে মহল্লায়ও উঠতি পান্ডা হিসাবে নামডাক ছড়াচ্ছ।
সকালবেলায় মাত্র ঘুম থেকে উঠেছি। মা এসে ডাকলেন বললেন রাহুল দেখতো, করিম সাহেব তোর কাছে এসেছেন কেন! আমি একটু আশ্চর্য হলাম। শালাকে সালাম দিয়ে কোনদিন উত্তর পেয়েছি বলে মনে হয় না। আজ আমার কাছে কিসের কাজে এল? যাই হোক ভাবনা বাদ দিয়ে ড্রইং রুমে গেলাম। ব্যাটা বেশ তেলতেলে মুখে বসে আছে। কিছুক্ষণ হাংকি পাংকি করার পর বলল বাবা তুমি কি একটু নিচে আসবে। একটা সমস্যায় পড়েছি। বললাম, জ্বি চাচা আপনি যান, আমি মুখটা ধুয়েই আসছি। শালা নিচে নেমে গেল।
সকালবেলায় মাত্র ঘুম থেকে উঠেছি। মা এসে ডাকলেন বললেন রাহুল দেখতো, করিম সাহেব তোর কাছে এসেছেন কেন! আমি একটু আশ্চর্য হলাম। শালাকে সালাম দিয়ে কোনদিন উত্তর পেয়েছি বলে মনে হয় না। আজ আমার কাছে কিসের কাজে এল? যাই হোক ভাবনা বাদ দিয়ে ড্রইং রুমে গেলাম। ব্যাটা বেশ তেলতেলে মুখে বসে আছে। কিছুক্ষণ হাংকি পাংকি করার পর বলল বাবা তুমি কি একটু নিচে আসবে। একটা সমস্যায় পড়েছি। বললাম, জ্বি চাচা আপনি যান, আমি মুখটা ধুয়েই আসছি। শালা নিচে নেমে গেল।