কেমন লাগছে জানবেন বন্ধুরা ।
আমার নতুন গল্প ।
গরমের বন্ধের সময় অমর কোথায় যাবে ভাবছিল। ঠিক ওই সময় ওর বন্ধু রাণা একটা ভাল পরামর্শ দিল । পরামর্শ না বলে প্রস্তাব বললে ভাল । রাণাদের বাড়ি গ্রাম আজমপুর। রাণা শহরে থাকে হোস্টেলে, ছুটিছাটা পেলে গ্রামের বাড়িতে যায় । এবারে তাই গরমের ছুটিতে ও বন্ধু অমরকেও নিয়ে যেতে চাইল ।
দুপুরে যখন ওরা আজমপুর পৌচুল তখন পথঘাট অনেকটাই সুনশান হয়ে গেছে। অমরদের বিশাল বাড়ি । বাগান, পুকুর আর বিস্তীর্ণ যায়গা । বাড়ির সদস্য বলতে ওর মা রুমী দেবী আর দিদি সুমিতা । রাণার বাবা মারা গেছেন 4 বছর আগে। এছাড়া বাড়িতে সব রকম কাজের জন্য একটি বিশস্ত লোক আছে – সাজিদ, বয়স প্রায় ৪৪ – ৪৫ হবে।বাড়ির পেছনে বাগানে সজিদের কুটির ঘর ।
ক্লাস টেন এর পরিক্ষ্যা শেষ। এখন প্রায় মাস খানেক বন্ধ । আজমপুর এসে প্রথম দুদিনেই রানার সাথে অমর পুরো গ্রামটা ঘুরে দেখে ফেলেছে । নিরব জায়গা, বেশ পছন্দ অমরের। শহরের কোলাহল আর বন্ধুদের চিত্কার চেচামেচি কোনটাই ভাল লাগে না ওর। সুতরাং বন্ধু বলতে ওই রাণাই । ওর সাথেই মনের মিল হয়ে অমরের ।
বেশ ভালই লাগছিল অমরের এই আজমপুরে এসে । কিন্তু চারদিনের দিনই একটা সামান্য সমস্যা দেখা গেল । রানার বাবার জায়গা জমির কিছু কাজ বাকি উপলক্ষ্যে ওর মাকে যেতে হবে জেলা সদরে। সরকারি কাজ, না গেলেই নয়। রানাকেই নিয়ে যেতে হবে । অমরকে ওর মা রুমী দেবী বললেন – ‘বাবা তুমি এসেছ, এখন আমাদের তো যেতেই হবে। কিছু মনে করো না, দুদিনের ব্যাপার। সুমি আছে, সাজিদ আছে ওরা তোমার খেয়াল রাখবে । কেমন?’
-‘আরে মাসিমা, আপনি কেন এত ভাবছেন, আমার কোনও সমস্যা নেই। আপনারা ঘুরে আসুন’।
যেদিন রাণা ওর মাকে নিয়ে শহরে গেল সেদিন দুপুরে খাওয়া দাওয়া শেষ করে পুকুর পারে এসে বসল অমর। নারকেল গাছ, আর সুন্দর ছায়া, নরম বাতাস বইছে । অমরের খুব পছন্দ এই পরিবেশ। ও চুপচাপ বসে ছোট মাছেদের জলে ভেসে ওঠা দেখছিল এক মনে ।
-‘কী বন্ধু নেই, তাই মন খারাপ!’
অমর মুখ ফিরিয়ে দেখল সুমিতাদি । সুমিতা কলেজে পড়ে। বয়েস প্রায় ২৪ / ২৫ হবে । দিদিকেও খুব ভাল লেগেছে অমরের । মিষ্টি দেখতে আর মিষ্টি কথাবার্তা।
আমার নতুন গল্প ।
গরমের বন্ধের সময় অমর কোথায় যাবে ভাবছিল। ঠিক ওই সময় ওর বন্ধু রাণা একটা ভাল পরামর্শ দিল । পরামর্শ না বলে প্রস্তাব বললে ভাল । রাণাদের বাড়ি গ্রাম আজমপুর। রাণা শহরে থাকে হোস্টেলে, ছুটিছাটা পেলে গ্রামের বাড়িতে যায় । এবারে তাই গরমের ছুটিতে ও বন্ধু অমরকেও নিয়ে যেতে চাইল ।
দুপুরে যখন ওরা আজমপুর পৌচুল তখন পথঘাট অনেকটাই সুনশান হয়ে গেছে। অমরদের বিশাল বাড়ি । বাগান, পুকুর আর বিস্তীর্ণ যায়গা । বাড়ির সদস্য বলতে ওর মা রুমী দেবী আর দিদি সুমিতা । রাণার বাবা মারা গেছেন 4 বছর আগে। এছাড়া বাড়িতে সব রকম কাজের জন্য একটি বিশস্ত লোক আছে – সাজিদ, বয়স প্রায় ৪৪ – ৪৫ হবে।বাড়ির পেছনে বাগানে সজিদের কুটির ঘর ।
ক্লাস টেন এর পরিক্ষ্যা শেষ। এখন প্রায় মাস খানেক বন্ধ । আজমপুর এসে প্রথম দুদিনেই রানার সাথে অমর পুরো গ্রামটা ঘুরে দেখে ফেলেছে । নিরব জায়গা, বেশ পছন্দ অমরের। শহরের কোলাহল আর বন্ধুদের চিত্কার চেচামেচি কোনটাই ভাল লাগে না ওর। সুতরাং বন্ধু বলতে ওই রাণাই । ওর সাথেই মনের মিল হয়ে অমরের ।
বেশ ভালই লাগছিল অমরের এই আজমপুরে এসে । কিন্তু চারদিনের দিনই একটা সামান্য সমস্যা দেখা গেল । রানার বাবার জায়গা জমির কিছু কাজ বাকি উপলক্ষ্যে ওর মাকে যেতে হবে জেলা সদরে। সরকারি কাজ, না গেলেই নয়। রানাকেই নিয়ে যেতে হবে । অমরকে ওর মা রুমী দেবী বললেন – ‘বাবা তুমি এসেছ, এখন আমাদের তো যেতেই হবে। কিছু মনে করো না, দুদিনের ব্যাপার। সুমি আছে, সাজিদ আছে ওরা তোমার খেয়াল রাখবে । কেমন?’
-‘আরে মাসিমা, আপনি কেন এত ভাবছেন, আমার কোনও সমস্যা নেই। আপনারা ঘুরে আসুন’।
যেদিন রাণা ওর মাকে নিয়ে শহরে গেল সেদিন দুপুরে খাওয়া দাওয়া শেষ করে পুকুর পারে এসে বসল অমর। নারকেল গাছ, আর সুন্দর ছায়া, নরম বাতাস বইছে । অমরের খুব পছন্দ এই পরিবেশ। ও চুপচাপ বসে ছোট মাছেদের জলে ভেসে ওঠা দেখছিল এক মনে ।
-‘কী বন্ধু নেই, তাই মন খারাপ!’
অমর মুখ ফিরিয়ে দেখল সুমিতাদি । সুমিতা কলেজে পড়ে। বয়েস প্রায় ২৪ / ২৫ হবে । দিদিকেও খুব ভাল লেগেছে অমরের । মিষ্টি দেখতে আর মিষ্টি কথাবার্তা।